 के बारे में

होम

हेल्थ रील्स

प्लेलिस्ट

वीडियो

যেকোনো রোগের পেছনেই শুধুমাত্র জৈবিক নয় মনস্তাত্ত্বিক এবং সামাজিক ফ্যাক্টর কাজ করে। শুধুমাত্র অ্যাংজাইটি নয় যেকোনো মানসিক রোগেই জীবনযাত্রার পরিবর্তন করে ওষুধের পরিমান অনেকাংশে কমানো যায়। ওষুধের সাথে সাথে জীবনযাত্রার পরিবর্তন করলে রোগী অনেক তাড়াতড়ি সুস্থ হতে পারে। জীবনধারার মধ্যে প্রথম করণীয় হলো দৈহিক পরিশ্রম সাধারণ ব্যায়াম এর সাথে I সকাল বিকেল হাঁটা অনেক উপকারী। দ্বিতীয় হলো যোগব্যায়াম এবং ধ্যান যেটা খুবই কার্যকর।তৃতীয়, খাদ্য পরিবর্তন যেখানে ফাস্ট ফুড না খেয়ে ঘরোয়া শাক-সব্জি, কম তেলে রান্না করা স্বাস্থকর খাবার খেলে অ্যাংজাইটি কম হয়। চতুর্থ হলো পর্যাপ্ত পরিমান ঘুম যেখানে ৬ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুমোনোর উপদেশ ডাক্তাররা সাধারণত দিয়ে থাকেন। পঞ্চম হলো যেকোনো ধরণের নেশা যেমন ধূম্ৰপান, মদ্যপান, কোল্ডড্রিঙ্কস, চা বা কফি সেবন এগুলো বন্ধ করলেও অ্যাংজাইটি কে কম করা যেতে পারে।  &lt;br&gt;ডাঃ চয়ন কান্তি মান্না, মনোরোগ বিশেষজ্ঞ, কল্যাণী, পশ্চিমবঙ্গ থেকে “জীবনধারায় এই পাঁচ পরিবর্তন আনলে অ্যাংজাইটি রোগ কমতে পারে!” বিষয়ে আলোচনা করছেন ।

জীবনধারায় এই পাঁচ পরিবর্তন আনলে অ্যাংজাইটি রোগ কমতে পারে!

অ্যাংজাইটি ও প্যানিক অ্যাটাক আজকের দিনে কতটা সাধারণ?

অ্যাংজাইটি ও প্যানিক অ্যাটাক বিপজ্জনক: গুজব না সত্যি?

এন্টিসোশাল পারসোনালিটি ডিসর্ডারে আক্রান্ত ব্যক্তিরা সাইকোপ্যাথ : গুজব না সত্যি?

পর্যাপ্ত ঘুম কি মানসিক রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে ?

বাইপোলার ডিসঅর্ডারে আক্রান্ত ব্যক্তিরা হিংসাত্মক: গুজব না সত্যি?

Dr. Chayan Kanti Manna