 के बारे में

होम

हेल्थ रील्स

प्लेलिस्ट

वीडियो

সোরিয়াসিস একটি দীর্ঘস্থায়ী ত্বকের রোগ, যার প্রধান কারণ হলো শরীরের ইমিউন সিস্টেমের অস্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া। এটি ত্বকের কোষের দ্রুত বৃদ্ধি ঘটায়, যার ফলে ত্বকে লাল, চুলকানিযুক্ত ও আঁকাবাঁকা দাগ তৈরি হয়। সোরিয়াসিসের জন্য বংশগতির প্রভাব, মানসিক চাপ, আঘাত, ইনফেকশন বা কিছু নির্দিষ্ট ওষুধের ব্যবহার সহ বিভিন্ন পরিবেশগত কারণে এই রোগ হতে পারে। অতিরিক্ত অ্যালকোহল বা ধূমপানও সোরিয়াসিসের লক্ষণ বৃদ্ধি করতে পারে। যেহেতু সোরিয়াসিসের জিনগত দিক রয়েছে, এর মানে হল যে যদি আপনার পিতামাতার মধ্যে একজন থাকে যারা এই অসুস্থতায় ভুগছেন, তাহলে আপনিও সম্ভবত এটি বিকাশ করতে চলেছেন। সোরিয়াসিসের চিকিৎসার মূল লক্ষ্য হলো ত্বকের কোষের দ্রুত বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করা এবং প্রদাহ কমানো। চিকিৎসার পদ্ধতি রোগীর অবস্থার তীব্রতার উপর নির্ভর করে। হালকা সোরিয়াসিসের জন্য টপিক্যাল ক্রিম (যেমন কর্টিকোস্টেরয়েড, ভিটামিন ডি অ্যানালগ) ব্যবহার করা হয়। মাঝারি থেকে গুরুতর ক্ষেত্রে ফটোথেরাপি (UVB বা PUVA), মুখে খাওয়ার ওষুধ (যেমন মেথোট্রেক্সেট, সাইক্লোস্পোরিন) এবং ইনজেকশন বা ইনফিউশনের মাধ্যমে বায়োলজিক ওষুধ প্রয়োগ করা হয়। জীবনযাত্রার পরিবর্তন, যেমন স্ট্রেস কমানো এবং স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসও সহায়ক হতে পারে। <br>ডাঃ জি এস মুখার্জ্জী, চর্মরোগ, যৌনরোগ, নখ কেশ ও সৌন্দর্য্যে বিশেষজ্ঞ, সোরিয়াসিসের কারণ ও চিকিৎসা নিয়ে  আলোচনা করছেনI

সোরিয়াসিসের কারণ ও চিকিৎসা

চিকেন পক্স: কারণ, লক্ষণ ও চিকিৎসা

শ্বেতী রোগ সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন!

ফর্সা হওয়ার ক্রিম: সাবধান!

ব্রণ হওয়ার পেছনে কী কী কারণ রয়েছে? জানুন এখানে!

ব্রণের দাগের চিকিৎসা!

ব্রণর ক্ষত এবং চিকিৎসা পদ্ধতি

Dr. G S Mukherjee