 के बारे में

होम

हेल्थ रील्स

प्लेलिस्ट

वीडियो

নিউমোকক্কাস ব্যাকটেরিয়া শরীরের যে অঙ্গে সংক্রমণ ঘটায় সেই অঙ্গের নানান সমস্যা দেখতে পাওয়া যায়। যেমন এই সংক্রমণ যদি সাইনাস এ হয়ে থাকে তাহলে সাধারণত মাথা এবং কপালে ব্যাথা, জ্বর, সর্দি ইত্যাদি হয়ে থাকে। নিউমোকক্কাল মেনিনজাইটিস এর ক্ষেত্রে শিশুদের জ্বর এবং তার সাথে মাথা ব্যাথা ও ঝিমুনি ভাব কাজ করে, তার সাথে খিঁচুনি এবং শিশু অজ্ঞান ও হয়ে যেতে পারে। শিশুদের মধ্যে সবথেকে বেশি নিউমোকক্কাল সংক্রমণ হয়ে থাকে ফুসফুসে যাকে নিউমোনিয়া বলা হয়। এই রোগে প্রাথমিকভাবে শিশুদের জ্বর, সর্দি হয়, পরবর্তীতে শ্বাস প্রস্বাসের হার বেড়ে যায়, শ্বাসকষ্ট শুরু হয় এবং যদি সঠিক সময়ে চিকিৎসা না করানো হয় তাহলে শিশুদের বুকে জল জমতে পারে এবং শিশুমৃত্যু ও হতে পারে। নিউমোকক্কাল সংক্রমণ হাড় বা গ্রন্থিতে হয়ে থাকলে সেই অংশ ফুলে গিয়ে ব্যাথা হতে পারে, সেই অংশের সঞ্চালন স্তিমিত ও হয়ে যেতে পারে। এর সংক্রমণ বিভিন্ন অঙ্গ থেকে রক্তে ছড়িয়ে পড়তে পারে যাকে সেপসিস বলা হয়ে থাকে। সেপসিস এর প্রাথমিক লক্ষণ তীব্র জ্বর এবং তার সাথে শিশুর নিস্তেজ হয়ে পড়া। এই রোগ মৃত্যুর সম্ভাবনা অনেক বেশি বাড়িয়ে দিয়ে থাকে। সবপ্রকার নিউমোকক্কাস সংক্রমণের মধ্যে নিউমোনিয়া সবথেকে বেশি দেখতে পাওয়া যায় এবং এর ফলে শিশুমৃত্যুর হার ও অনেক বেশি। তাই এর রোগ সম্পর্কে যথেষ্ট সচেতন হওয়া প্রয়োজন। ডাঃ সব্যসাচী রায়, শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ, কলকাতা, শিশুদের মধ্যে নিউমোকক্কাল সংক্রমণের লক্ষণ সম্পর্কে আলোচনা করেছেন।

শিশুদের মধ্যে নিউমোকক্কাল সংক্রমণের লক্ষণ

শিশুদের নিউমোকক্কাল সংক্রমণের ঘরোয়া প্রতিকার

নিউমোকক্কাল সংক্রমণের নির্ণয়

শিশুদের নিউমোকক্কাল সংক্রমণ প্রতিরোধে ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা

নিউমোকক্কাল সংক্রমণের প্রধান কারণ

নিউমোকক্কাল সংক্রমণের বিষয়ে জানুন

Dr. Sabyasachi Ray

आपको यह भी पसंद आ सकता हैं